Sunday, May 22, 2016

Published 8:27 PM by with 1 comment

Sex with VABI,just fun UNLIMITED

ধোন চুষেদিল লতা ভাবী
সাহস করে দুধে হাত দেয়া আর অনিচ্ছাকৃত
হাত লেগে যাওয়া আলাদা ব্যাপার। সাহস
করে দুধে হাত দিতে গেলে বুক এতই ধুকপুক
করে যেন ছিরে বেরিয়ে আসবে। হাত
আজকে দেবই এমন চিন্তাই অনেক
আনন্দদায়ক, শেষ পর্যন্ত হাত দেই বা না
দেই ।আমার নাম হৃদয় । ছোট থাকতে আমরা
ফ্যামিলি সহ থাকতাম একটা মফস্বল
এলাকায়। ৩ তলা একটা বাসা। ২ তলায়
আমরা থাকি। উপরের তলা নতুন কমপ্লিট হল
। ভাড়ার জন্য টুলেট দেয়া হয়েছে। এখনও
কেউ ওঠেনি। নিচ তলায় বাড়িওলারা
থাকে । ২ বুড়া বুড়ি । ১ ছেলে আর তার বউ।
ছেলেটা ভালো জব করে। আর বউ উচ্চ
সিক্ষিত । আগে চাকরি করত । আর এখন
শাশুড়ির মন রক্ষায় ২ বেলা সেজেগুজে
বারান্দায় হাঁটাহাঁটি করে আর ৪ বেলা চাবানিয়ে মুখ মধু মধু করে শ্বশুর শাশুড়িকেকে পরিবেশন করে। যাই হোক, আমি তখন
মাত্র ক্লাস সিক্স থেকে সেভেনে উঠেছি।হাত মারা জিনিষটা বুঝতে শিখেছি।
সপ্তাহে ১ বার করে শুক্রবারে হাত মারি।খুব পাতলা করে বীর্য বের হয়, যেটা কেবীর্য না বলাই ভালো। আহ খুব ভালোলাগে এই নতুন খেলা । তখনও পর্ণ দেখারঅভিজ্ঞতা হয়নি । তাই হাত মারার সময়কল্পনায় কাউকে দরকার হয় । হাত মারার
সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে আশেপাসেরজগৎ থেকে সব মেয়েদের নিয়ে মনের সুখেবাথরুমে ফুর্তি করি। একেক সপ্তাহে
একেকজনকে ভেবে হাত মারি। তাই লিস্ট এবাড়িওয়ালার সেক্সি বউ চলে আসতেবেশি দিন লাগলো না। বউটার নাম লতা,আমরা লতা ভাবি ডাকতাম। আমারচেহারায় লাজুক ভাব প্রবল ছিল বলেআমাকে আরও বাচ্চা দেখাত । যা আমাকেসরলতার সুযোগ নিয়ে তার কাছাকাছিপৌছুতে যথেষ্ট হেল্প করত। দিন যায়, আমিওভাবিকে বেশি করে লক্ষ্য করি । আমারহস্থমিথুন ও বাড়তে থাকে। কল্পনায় নানাভাবে ভাবীর সাথে সঙ্গম করি। যদিওআমার সঙ্গম জ্ঞ্যান কিছু মাত্র নাই। তবেআমি তো আর জানি না কিছু দিন পর লতাভাবিই আমাকে প্রাক্টিক্যালি সবসিখিয়ে দেবেন । বাড়িওয়ালার ছেলে জবকরে সিলেটে । মাসে ১ থেকে ২ বারআসার সুযোগ পায়। এদিকে ৫ ফুট ৬ ইঞ্চিলম্বা বউ গায়ে গতরে প্রবল যৌবন খুদায়দিন রাত ছটফট করে। তার যৌবন খুদামেটাতে ঘরের বেগুন গুলো জলাঞ্জলি যায়দিন কে দিন । একদিকে আমি লতাভাবিকে ভেবে হাত মেরে আমার সম্পদ বড়করছি আর আরেকদিকে ভাবির বেগুনচাহিদার সাথে তাল রেখে বাজারেরউচ্চমুল্যকে একপাশে ঠেলে তার শ্বশুরবেগুনের চাহিদার জোগান দিচ্ছেন । এমতকঠিন পরিস্থিতিতে প্রকৃতি আমাদেরদুজনের দিকে মুখ তুলে চাইল । আমি স্বাদ
পেলাম সত্যিকারের নারী দেহর প্রথমবারের মত। আর ভাবীর বেগুন গুলোঅন্ধকার পিচ্ছিল গুহায় অনিচ্ছাকৃত প্রবেশথেকে বেঁচে মহা সুখে ফ্রিজে দিনকাটাতে লাগলো । আসুন আপনাদের আসলকাহিনিতে নিয়ে যাই । বাড়িয়ালাদেরসাথে আমাদের সম্পর্ক অনেক ভাল ছিলআগেই বলেছি। তাই সাধারন ফ্যমিলিফাংসন ছাড়াও আমরা একে অন্যেরফ্যমিলি ফাংসানেও যেতাম। কিছুদিন পরআমাদের পাসের বাড়ীর এক মেয়ের বিয়েছিল । বিয়ে হয় মেয়েদের বাড়িতে। কিন্তু
ছেলেদের ওখানেও তো যেতে হবে । সবাইদল বেধে গেলাম পরদিন। একটা মাইক্রোগাড়ি ঠিক করা হল আমাদের দুইফ্যামিলির জন্য। সামনে বসল বাবা ।পেছনের সারিতে আমার মা আরবাড়িয়ালি আর বাড়িওলা । তার ছেলেসিলেটে তাই সে বিয়েতে উপস্থিত আসতে
পারেনি । তাই আমরা এই কয়জনই যাচ্ছি।একেবারে পেছনের সারিতে জায়গা হলআমার আর লতা ভাবীর। লতা ভাবিকেদেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল। ভাবীর স্বাস্থ্যহালকা না আবার মোটাও না । কিন্তু গায়েতেমন কোন মেদ নাই।ভাবীর দেখখানা আরদশ জন বাঙ্গালী বধূর মত তুলতুলে লুতুপুতু নয়,দেহে কেমন টানা টানা ভাব আছে এবং ,
একটু টাইট । গায়ের বং অনেক ফর্সা, তাইসরিলে টাইট ভাব থাকাতে ভাবিকেঅসম্ভব সেক্সি লাগে । চেহারাটা বেশ
কমনীয় এবং অনেক মায়াময়। দুধ গুলো উনারদেহের সাথে মিল রেখে তৈরি যেন।ধারনা করতাম দুধ গুলোও খুব টাইট হবে,কারন প্রায়ই শাড়ির উপর দিয়ে দুধেরবোটার দেখা পাওয়া যেতো । কোমরেরকাছটায় খানিক সরু এবং নিচে ক্রমশ ভারি। যাই হোক। সে দিন ভাবি লাল রঙেরসারি পরেছিল। কোমরের ওখান দিয়েশাড়ির ফাক ছিল। ফর্সা মেধহীন পেটআমাকে আয়নার মত আকর্ষণ করছিলো ।বারবার আমার চোখ সেদিকে যাচ্ছিল ।দেখে দেখে খুব ফিল হচ্ছিল আমার দেহে।গাড়ির পেছনের সিটে বসে আমরা গল্পগুজবকরছিলাম । দুলনিতে প্রায় আমার কাধ আরউনার কাধ দাক্কা ধাক্কি লাগছিল। আমরাকথা বলছিলাম হাবিজাবি নিয়ে। কোননির্দিষ্ট টপিক ছিল না। কিন্তু ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে। আমার মাথায়কুট বুদ্ধি আসতে তাই খুব সময় লাগলো না !ভাবলাম। আমি যদি স্বর নামিয়ে কথাবলি। ভবিকে আমার কথা শুনতে আমারআরও কাছে সরে আসতে হবে এবং গায়েগায়ে ধাক্কা খাওয়াও বেড়ে যাবে। হা হা। আর কি। আমি ক্রমস গলা নিচুতে নামিয়েআনলাম। ভাবি খেয়াল না করে শোনারতাগিদে আমার গা ঘেঁষতে লাগলেন । আরমাইক্রতে যখন আছি দুলুনি তো আছেইআমার সঙ্গী ! কনুই ও যায়গা মত সেট করেরাখলাম । যেন ধাক্কা ধাক্কির সুযোগেহাত চালাতে পারি । হঠাত আরেকটু দুলুনিআর আমার হাত অনিচ্ছাকৃত ভাবে ভাবীর
দুধে লেগে গেলো পরিকল্পনা ছাড়াই !! এইপ্রথম ! নারী দেহের সব চেয়ে আবেদনময়িঅংশে আমার হাত লাগলো। সত্যি বলতেকি আমার মাথা খানিক ঝিম ঝিম করতেলাগলো আর ধন পুরপুরি শক্ত হয়ে গেলো।হারটবিট এতো জোরে হচ্ছিল যে ভয়পাচ্ছিলাম ভাবি না শুনে ফেলে। কিন্তুভাবীর চেহারায় এর কোন ছাপ পড়লো না।আগের কথা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। ভাবিকথা বলে যাচ্ছিলেন। তার কমলার কোয়ারমতো পাতলা ঠোট আমার দৃষ্টি কাড়ছিলবেশ করে। ইচ্ছা হচ্ছিল অধর দুটির রস চুসে
খেয়েয় ফেলি তখনি । মেকাপের কারনেভাবীর গালের পাস দুটো হালকা লাল ছিল। দেখে আমার খুব ইচ্ছা হচ্ছিল একটু
জিব্বটা খানিক বুলাই। যাই হোক আগেরমতই গল্প করতে করতে এগুছি আমরা ।ছেলেদের বাড়ি খানিকটা গ্রামের দিকে।
টাউন ছাড়িয়ে গ্রামের রাস্তায় ঢুকার পরদৃশ্যপট বদলে গেল। গ্রাম আমার চিরকালইভালো লাগে। ভাবীর মত সেক্সি পাশে
বসে না থাকলে চুপ করে বাইরে তাকিয়েথাকতাম দূর দিগন্তে। আর গ্রামের মেঠোজমির গন্ধে নিয়ে গোটা কয়েক দীর্ঘশ্বাসফেলতাম। কিন্তু তা এখন কপালে নাই ।এখনআমার মনে ভর করেছে ভয়ানক হিংস্র কিছু।যেটা আমাকে খালি উৎসাহিত করছেভাবীর যৌবন ভরা শরিল শকুনের মতোখুবলে খেতে । মনে প্রবোধ দেয়ার কিছুনাই। গ্রামের রাস্তা মোটামুটি দুর্গম বলাচলে। এমন এবড়ো খেবড়ো যা আর বলার মতনা। বড়রা গ্রামের চেয়ারম্যান এর গুষ্ঠিউদ্ধার করছিলো ঝাকুনি খেতে খেতে আরআমি সুকরিয়া আদায় করছিলাম এমনচেয়ারম্যান দেশে আছে বলে !! ঝাকুনিতেআমি ইচ্ছা মত ভাবীর গায়ে ঢাক্কা দিতে
পারছিলাম। ভাবিও কিছুই বলছিল না ।আমি ধাক্কার পরিমান আরও বাড়ালাম।মনে মনে একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নিলাম।একটা চরম ঝাকুনি আর আমি ভাবীর দুধেডাইরেক্ট হাত লাগাব। লক্ষ্য ঠিক করতেই
আমার হৃৎপিণ্ড মাইক্রোর মতই লাফাতেলাগলো। যেন বুকের খাচা ছেড়ে বেড়িয়েআসবে। খুব ভয় লাগছিল। কিন্তু লালসারকাছে ভয় কি টিকতে পারে? হঠাত চাকামনে হয় একটু খাদে পড়লো । ভীষণ ভাবেদুলে উঠল গাড়ি । আর আমি ওত পেতে থাকাশিকারির সাপের মত ভাবীর দুধে হাতেরছোবল দিলাম । আমার হাত তিন কেজিদুধের ভিতরে সেঁধিয়ে গেলো । সত্যিকারদুধে হাত পড়ে আমি হতবিহম্বল । একসেকেন্ড হাত ওখানে ধরে রাখলাম। যেনবুঝতে পারছিলাম না কি করবো । ওই একসেকেন্ড এ আমার দুনিয়ায় অনেক কিছু ঘটেগেলো। আমার মনে হচ্ছিল এক সেকেন্ড নাকয়েক যুগ হবে সময় টা। আসেপাসের সব কিছুস্লো মোশানে চলছে মনে হল। আমি হাতসরিয়ে নিলাম। মুখে এমন ভাব করলাম যেনভারসাম্য না রাখতে পারার কারনে দুধেভর দিয়েছি। তবু লজ্জায় ভাবীর দিকেতাকাতে পারছিলাম না, আমার কেন যেনমনে হচ্ছিল ভাবি বুঝতে পেরেছে আমিইচ্ছা করেই হাত দিয়েছি। আর আমার খুব ভয়
পেতে লাগলো। সামনে সবার দিকে একবারদষ্টি বুলালাম চট করে । সবাই এখনও গাড়িরদুলুনিতে খাবি খাচ্ছে । আমাদের দিকেকেউ তাকিয়ে নেই। বাচলাম ! খুব আশ্চর্হলাম ভাবি কিছুই বললেন না আর এবারওনরমাল ভাবেই কথা বলতে লাগলেন । আমিও
কথায় কথা মেলাতে লাগলাম। একটু একটুকরে ভয় কেটে যেতে লাগলো। মিনিটখানেক পর । ভাবি খুব স্বাভাবিক ভাবেআমার থাইয়ে হাত রাখল। যেন কিছুই হয়নি। কিন্তু আমার শরিল ঝটকা দিয়ে উঠল ।
আবার বইতে লাগলো সেই অজানা স্রোত ।আমি আন্ডারওয়ার তখনও পরতাম না। কিন্তুআমার ধন বেশ বড় সড় ছিল। সেটা শক্ত হয়েপ্যান্ট এর উপরে মাঝে মাঝে ফুটে উঠতেলাগলো। ভাবি যেন কিছুই জানে না ভাব
করে ঠিক আমার ধনেরই উপর হাত রাখল ।আমার শক্ত হয়ে থাকা ধনে যেন বজ্রপাতহল । সারা শরিলে বিপুল বেগে বিদ্যুৎ
বইতে লাগলো। শরিলের ভেতর থেকেঅজানা এক সূর আমাকে প্রায় দিশেহারা
করে দিল। মাথা ক্ষণিকের জন্য বিগড়েগেলো । আমি মুখ খানিক এগিয়ে ভাবীরলাল ফর্সা গাল জীব দিয়ে চেটে দিলাম,একবার দুবার তিন বার !! মনের সুপ্ত বাসনাপূর্ণতা পেল । ভাবি কেপে উঠল খানিকটা।কেপে উঠল আমার ধন ও। প্যান্টের ভেতরেফুঁসতে থাকা ধনের উপর ভাবীর হাতের চাপআরও বাড়ল । ভাবি আমার প্যান্ট এর চেইনখুলে নিল । আস্তে করে টেনে বের করে
আনল আগুন গরম ধন। ভাবীর ফর্সা হাতেআমার ধন দেখে আমি খুব উত্তেজিত হয়েপড়লাম। কিছুই মাথায় ঢুকছিল না । শুধু এটাস্পষ্ট ছিল ভাবিও আমার সাথে আদিমখেলা খেলতে চান। আমি মনে মনে ভীষণপুলক অনুভব করছিলাম। ধন ধরে ভাবিকচলাচ্ছিল । যেন কলা চটকাচ্ছে মনের সুখেভর্তা করবে তাই। ভাবীর হাতের মুঠোয়আমার ধনে সব রক্ত এসে অটাকে ফুলিয়ে
একটা প্রমান সাইজের একটা কলা বানাল।কলা সাইজের ধন দেখে দেখে ভাবি কিছুটাঅবাক হল। আমাকে গলা নামিয়ে ফিস ফিসকরে বলল এটা এতো বড় কেন? তুমি তো এখনওবাচ্চা ছেলে । আমি কিছু বললাম না শুধুঅনেক মিনিং হতে পারে এমন একটা হাসি
দিয়ে শাড়ির তলা দিয়ে হাত ভরে দিলামভাবীর বুকে। ভাবি গুঙ্গিয়ে উঠল । আমাকেআর পায় কে! ভাবীর নরম হাতের তালুতে
আমার শক্ত ধন পিষ্ট হচ্ছিল আর আমারহাতের তালুতে ভাবীর টাইট দুধ। জীবনেরচরম চরম মজা নিয়েছি। কিন্তু ভাবীর দুধের
কথা এখনও ভুলতে পারিনি। অন্যলোকের সুখছিল এটা যেন। আমি একটু একটু করে সেইজগতে ঢুকে যাচ্ছিলাম। ভাবি আমার ধন
তার হাতের তালুর ভেতর উঠানামাকরছিলেন। আমার ও সব শক্তি এসে জমা হলসেখানে। মেরুদন্ড থকে একটা আচানক
স্রোত আছড়ে পড়লো আমার ধন এ । আগাদিয়ে ফোয়ারার মত পাতলা বীর্য বেরিয়েআসলো । ছিটকে ছিটকে সেটা সামনেরসিটের ব্যাক পার্ট এ পড়তে লাগলো ।ভাবি চট করে আরেক হাত পাতলেন ধোনেরআগার সামনে । আমার বাকি রস টুকু তার
হাতের তালুতেই পড়তে লাগলো। আমি বারকয়েক মোচড় মেরে চুপসে গেলাম। প্রতিবারমাল আউট হবার পর এক অপরাধবোধ এসে
চেপে ধরে আমাকে। সেবার মাল আউট করেধন লতা ভাবীর হাতে ধরা ছিল। তাই বেশঅস্বস্তিও হচ্ছিল। ভাবি,সামনের দিকটা
দেখে নিলেন একবার। এরপর ব্যাগ খুলেটিস্যু বের করে নিলেন। কোমল হাতেআমার ধন মুছে দিলেন তিনি। আমার দিকেতাকিয়ে মুচকি হেসে বললেন। পরের বারআমার মুখের ভেতর ফেলতে হবে ! নাহলেসবাইকে বলে দেব ! আমার ধন তৎক্ষণাৎমোচড় মেরে বসলো । সামনের দিনগুলোতেআমি ভাবীর সাথে যে চরম খেলা খেলতেযাচ্ছিলাম তার আভাস আমার অবচেতন মন
টের পেয়ে গেলো। আমি গভির শ্বাস নিয়েদিনগুলোর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম
অধির আগ্রহে।
      edit

1 comment:

  1. Videoslot4d.org - youtube - CTVL.cc
    Videoslot4d.org. Free 3D movies. Videoslot4d. Free youtube mp4 3D movies. Videoslot4d.org. Free 3D movies. Videoslot4d.org. Free 2D movies. Videoslot4d.org. Free 1D movies. Videoslot4d.org. Free

    ReplyDelete